আদরের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা, Rajesh Sir Tutorial পেজে তোমাদের স্বাগত। আমরা তোমাদের সফলতায়, তোমাদের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার নিয়ে তোমাদের পাশে থাকতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আজ এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ষষ্ঠ শ্রেণির "পরিবেশ ও বিজ্ঞান" বিষয়ের পঞ্চম অধ্যায় "মাপজোক বা পরিমাপ" অংশটির একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর। এই প্রশ্নোত্তর গুলি খুব ভালোভাবে করতে পারলে তোমাদের পরীক্ষার সময় এই অধ্যায় থেকে কোন অসুবিধা হবে না। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি স্কুলেই সামেটিভ ও বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর এখান থেকেই আসবে। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য তোমরা অবশ্যই এই প্রশ্নোত্তর গুলি খুব ভালোভাবে অনুশীলন করবে। ষষ্ঠ শ্রেণির প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নোত্তর পেতে তোমরা www.rajeshsir.in - এ খোঁজ করবে। বোর্ড :- পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ শ্রেণি :- ষষ্ঠ শ্রেণি বিষয় :- পরিবেশ ও বিজ্ঞান অধ্যায় :- পঞ্চম অধ্যায় অধ্যায়ের নাম :- মাপজোক বা পরিমাপ আলোচ্য অংশ :- এই অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ১,২ নম্বরের প্রশ্নোত্তর গুলি সম্পর্কে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ ১) ভৌতরা...
১ ) "যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সেই আহ্লাদ খুঁজে পাই না।" - আহ্লাদ হবার কথা ছিল কেন? আহ্লাদ খুঁজে না পাওয়ার কারণ কী? ১+২ =৩ উত্তর: কথাসাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবীর রচিত "জ্ঞানচক্ষু" গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র তপনের আহ্লাদ হবার কথা বলা হয়েছে। তপনের লেখা গল্প প্রথমবার ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত হলে তার আহ্লাদ হবার কথা ছিল। ছোট মেসোর সহায়তায় তপনের লেখা "প্রথম দিন" গল্পটি 'সন্ধ্যাতারা' পত্রিকায় প্রকাশিত হলে সকলে মেসোর মহত্ত্বের কথায় বলতে থাকে। সকলে যখন মেসোর সহায়তা আর কারেকশন করার কথা জানতে পারে তখন তপনের গল্প প্রকাশের জন্য প্রাপ্ত যে আহ্লাদ তা ক্রমে ম্লান হতে থাকে। ২) "রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই" - জহুরি কে? কথাটির তাৎপর্য কী? উত্তর: আলোচ্য অংশটি কথাসাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবী রচিত "জ্ঞানচক্ষু" গল্পের অন্তর্গত। আলোচ্য গল্পে 'জহুরি' বলতে ছোট মেসো কে বোঝানো হয়েছে। আলোচ্য অংশটি একটি প্রচলিত প্রবাদ বাক্য। আলোচ্য গল্পে তপনের লেখক মেসোকে দেখে লেখার সুপ্ত বাসনা জেগে ওঠে এবং সে একটি গল্প লিখেও...