আদরের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা, Rajesh Sir Tutorial পেজে তোমাদের স্বাগত। আমরা তোমাদের সফলতায়, তোমাদের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার নিয়ে তোমাদের পাশে থাকতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আজ এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ষষ্ঠ শ্রেণির "ভূগোল" বিষয়ের দশম অধ্যায় "আমাদের দেশ ভারত" এর "ভারতের জলবায়ু" অংশের একাধিক প্রশ্ন ও তার উত্তর। এই প্রশ্নোত্তর গুলি খুব ভালোভাবে করতে পারলে তোমাদের দ্বিতীয় সামেটিভ পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কোন অসুবিধা হবে না। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি স্কুলেই দ্বিতীয় সামেটিভ পরীক্ষার প্রশ্নোত্তর এখান থেকেই আসবে। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য তোমরা অবশ্যই এই প্রশ্নোত্তর গুলি খুব ভালোভাবে অনুশীলন করবে। ষষ্ঠ শ্রেণির প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নোত্তর পেতে তোমরা www.rajeshsir.in - এ খোঁজ করবে।
ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 6th Geography Question and Answer / ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল – "আমাদের দেশ ভারত" (দশম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 6 Geography Chapter number 10th / ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল – দশম অধ্যায় "আমাদের দেশ ভারত" অংশের "ভারতের জলবায়ু" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 6th Geography Question and Answer / ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল (দশম অধ্যায়) "ভারতের জলবায়ু" প্রশ্ন-উত্তর (সকল প্রশ্নোত্তর একসঙ্গে)/Class 6 geography 10th chapter questions and Answers / ষষ্ঠ শ্রেণির আমাদের পৃথিবী দশম অধ্যায় "আমাদের দেশ ভারত"অংশের "ভারতের জলবায়ু"।
বোর্ড :- পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ
শ্রেণি :- ষষ্ঠ শ্রেণি
বিষয় :- ভূগোল (আমাদের পৃথিবী)
অধ্যায় :- দশম অধ্যায়
অধ্যায়ের নাম :- আমাদের দেশ ভারত।
উপ একক :- ভারতের জলবায়ু।
প্রতিটি প্রশ্নের মান ১
১) ভারতের কোন জায়গায় দিন ও রাতের তাপমাত্রার মধ্যে বেশ পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর :- ছোটনাগপুর মালভূমি অঞ্চলে।
২) ভারতের কোন স্থানে দিনের বেলা ভীষণ গরম কিন্তু রাতে তাপমাত্রা কমে যায়?
অথবা
ভারতের কোন অঞ্চলে তাপমাত্রার প্রসর খুব বেশি হয়?
উত্তর :- রাজস্থানের মরু অঞ্চলে।
৩) গোয়ায় আবহাওয়া আরামদায়ক কেন?
উত্তর :- গোয়া সমুদ্রের ধারে অবস্থিত।
৪) কোন রেখা ভারতকে সমান দুটি ভাগে ভাগ করেছে?
উত্তর :- কর্কটক্রান্তি রেখা।
৫) কর্কটক্রান্তি রেখার উত্তর অংশে কেমন জলবায়ুর লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর :- উপক্রান্তীয় জলবায়ু।
৬) কর্কটক্রান্তি রেখার দক্ষিণ অংশে কেমন জলবায়ুর লক্ষ্য করা যায়?
উত্তর :- ক্রান্তীয় জলবায়ু।
৭) চরমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে?
উত্তর :- সমুদ্র থেকে দূরে ঠান্ডা বা গরম দুটোই বেশি হয় বলে এই ধরনের জলবায়ুকে চরমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।
৮) সমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে?
উত্তর :- সমুদ্রের কাছাকাছি অঞ্চলে সমুদ্রের প্রভাবে সারা বছরই মাঝারি রকমের তাপমাত্রা থাকে, একে সমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।
৯) ভারতের কোন অঞ্চলে সমভাবাপন্ন জলবায়ু দেখা যায়?
উত্তর :- দক্ষিণ ভারতে।
১০) ভারতের কোন অঞ্চলে চরমভাবাপন্ন জলবায়ু দেখা যায়?
উত্তর :- মধ্যপ্রদেশের ভূপাল, রাজস্থানের জয়পুর, দিল্লি, চন্ডিগড় প্রভৃতি।
১১) ভারতের সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত কোথায় হয়?
অথবা
পৃথিবীর সর্বাধিক বৃষ্টিবহুল স্থান কোনটি?
উত্তর :- মেঘালয়ের মৌসিনরাম।
১২) ভারতের একটি বৃষ্টি বিরল অঞ্চলের নাম লেখো।
উত্তর :- থর মরুভূমি।
১৩) ভারত কী ধরনের জলবায়ুর দেশ?
অথবা
ভারতের জলবায়ু প্রকৃতি কী?
উত্তর :- ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর দেশ।
১৪) কোন ঋতুতে লু প্রবাহিত হয়?
উত্তর :- গ্রীষ্মকালে।
১৫) ভারতের কোন কোন অঞ্চলের লু প্রবাহিত হয়?
উত্তর :- উত্তরপ্রদেশ, বিহার এবং উত্তর ভারতের বিভিন্ন অংশে।
১৬) আঁধি ভারতের কোন অঞ্চলে প্রবাহিত হয়?
উত্তর :- পশ্চিম ভারতে।
১৭) পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকালে বিকেল বা সন্ধ্যের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ যে ঝড়বৃষ্টি হয় তার নাম কী?
উত্তর :- কালবৈশাখী।
১৮) ভারতবর্ষে কখন বর্ষাকালের সূচনা হয়?
উত্তর :- জুন মাসে।
১৯) কোন বায়ুর প্রভাবে ভারতে বেশিরভাগ বৃষ্টিপাত হয়?
উত্তর :- দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু।
২০) ভারতের একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চলের নাম লেখো।
উত্তর :- পশ্চিমঘাট পর্বতের পূর্ব ঢাল ও শিলং।
২১) মৌসুমী বায়ু কোন সময় প্রত্যাবর্তন করে?
উত্তর :- শরৎকালে।
২২) শরৎকালে কোন মৌসুমী বায়ু প্রবাহিত হয়?
উত্তর :- উত্তর পূর্ব মৌসুমী বায়ু।
২৩) ভারতের কোন অঞ্চলে বছরে দুবার বৃষ্টিপাত হয়?
উত্তর :- করমন্ডল উপকূলে (তামিলনাড়ু)।
২৪) পশ্চিমি - ঝঞ্ঝা কোন ঋতুতে দেখা যায়?
উত্তর :- শীতকালে।
২৫) ভারতের কোন কোন অঞ্চলে বন্যা দেখা যায়?
উত্তর :- আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার প্রভৃতি অঞ্চলে।
২৬) ভারতের কোন শহরের জলবায়ু সমুদ্র দ্বারা প্রভাবিত?
উত্তর :- চেন্নাই।
২৭) মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে কোন শ্রেণির বৃষ্টিপাত ঘটে?
উত্তর :- শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত।
২৮) ভারতের সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত কোথায় হয়?
উত্তর :- রাজস্থানের জয়সলমির।
২৯) প্রত্যাবর্তনকারী মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে কোথায় বৃষ্টিপাত হয়?
উত্তর :- করমন্ডল উপকূলে।
৩০) আরবি শব্দ "মৌসুমী" - এর অর্থ কী?
উত্তর :- ঋতু।
প্রতিটি প্রশ্নের মান ২
১) ভারতকে "ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ুর দেশ" বলা হয় কেন?
উত্তর :- ভারত উত্তর গোলার্ধের ক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত। এছাড়া জলবায়ুর বৈচিত্র থাকলেও ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব সবথেকে বেশি। জলবায়ুর পাশাপাশি ভারতের অর্থনীতিতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব অপরিসীম। এই কারণে ভারতকে বলা হয় "ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর দেশ"।
২) ভারতের জলবায়ুকে কী কী ঋতুতে ভাগ করা হয়?
উত্তর :- ভারতে জলবায়ুকে প্রধানত চারটি ঋতুতে ভাগ করা হয়। যথা - গ্রীষ্মকাল (মার্চ - মে), বর্ষাকাল (জুন - সেপ্টেম্বর), শরৎকাল (অক্টোবর - নভেম্বর) এবং শীতকাল (ডিসেম্বর - ফেব্রুয়ারি)।
৩) দুটি ভিন্ন ঋতুতে হয় এমন দুটি ঝড়ের নাম লেখো।
উত্তর :- গ্রীষ্মকালে হয় কালবৈশাখী ঝড় এবং শরৎকালে হয় আশ্বিনের ঝড়।
৪) কালবৈশাখী কী?
উত্তর :- এপ্রিল, মে মাসে অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে পশ্চিমবঙ্গে মাঝে মাঝে বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে প্রচন্ড বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড় বৃষ্টি হয়। একে বলে কালবৈশাখী। মূলত বৈশাখ মাসে এই ঝড় হয় বলে এর নাম কালবৈশাখী। উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসে বলে এই ঝড়ের নাম নর-ওয়েস্টার।
৫) লু কাকে বলে?
উত্তর :- গ্রীষ্মকালে উত্তর-পশ্চিম ভারতে বিশেষত রাজস্থান, পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ প্রভৃতি অঞ্চলে দিনের বেলায় পশ্চিম দিক থেকে অত্যধিক উষ্ণ ও শুষ্ক বায়ু প্রবাহিত হয়, একে 'লু' বলা হয়। এর ফলে উষ্ণতা প্রায় ৫০° সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়।
৬) আঁধি কী?
উত্তর :- সকালে পশ্চিম ভারতে বিশেষত রাজস্থানে যে প্রবল ধূলিঝড় হয়, তাকে আঁধি বলে। এর ফলে আকাশ কালো হয়ে অন্ধকার ঘনিয়ে আসে। এই ঝড়ের গতিবেগ ঘন্টায় প্রায় ৫০ - ৮০ কিমি।
৭) বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল কাকে বলে?
উত্তর :- জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু পর্বতের প্রতিবাত ঢালে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে যখন অনুবাত ঢালে পৌঁছায় তখন তাতে জলীয় বাষ্প কমে যাওয়ায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণও কমে যায়। এই অঞ্চলকে বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল বলে। ভারতের মেঘালয়ের শিলং একটি বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল।
৮) টীকা লেখো :- পশ্চিমি - ঝঞ্ঝা।
উত্তর :- ভারতে শীতকালে মাঝে মাঝে দু-চার দিন একটানা আকাশ মেঘলা থাকে ও ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হয়। একে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বলে। এর প্রভাবে শীতের প্রকোপ আরো বেড়ে যায়। শীতকালীন রবি শস্য চাষে এই বৃষ্টি সাহায্য করে।
৯) ভারতের গ্রীষ্মকাল আর্দ্র ও শীতকাল শুষ্ক হয় কেন?
উত্তর :- গ্রীষ্মকালে ভারতে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আরব সাগর ও বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে আসার সময় প্রচুর জলীয় বাষ্প সংগ্রহ করে এবং বৃষ্টিপাত ঘটায় তাই ভারতে গ্রীষ্মকাল আর্দ্র প্রকৃতির। অন্যদিকে শীতকালে উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু স্থলভাগের উপর দিয়ে আসে বলে জলীয়বাষ্প থাকে না। তাই শীতকাল শুষ্ক প্রকৃতির।
১০) তামিলনাড়ু রাজ্যের করমন্ডল হলে বছরে দুবার বৃষ্টিপাত হয় কেন?
উত্তর :- তামিলনাড়ুর করমন্ডল উপকূলে বছরে দুবার বৃষ্টিপাত হয়। প্রথমবার, বর্ষাকালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর আগমনের সময়। দ্বিতীয়বার, উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু প্রত্যাবর্তনের সময় অক্টোবর - নভেম্বর মাসে করমন্ডল উপকূলে বৃষ্টিপাত হয়।
প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫
১) মৌসুমী বায়ুর বৈশিষ্ট্য গুলি লেখো।
উত্তর :- মৌসুমী শব্দটির অর্থ ঋতু। সুতরাং ঋতু অনুসারে যে বায়ু প্রবাহিত হয়, তাকে মৌসুমী বায়ু বলে।
বৈশিষ্ট্য :- মৌসুমী বায়ু বৈশিষ্ট্য গুলি হল -
i) মৌসুমী বায়ু ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তার দিক পরিবর্তন করে।
ii) মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে গ্রীষ্মকাল আর্দ্র ও শীতকাল শুষ্ক হয়।
iii) মৌসুমী বায়ু প্রভাবে সারাদেশে সমান পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয় না। মৌসিনরামে পৃথিবীর সর্বাধিক বৃষ্টিপাত হয় কিন্তু রাজস্থানে খুব কম পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয়।
iv) মৌসুমী বায়ুর খামখেয়ালিপনার জন্য কোথাও বন্যা আবার কোথাও খরা দেখা যায়।
v) ভারতের কৃষিকাজ ও অর্থনীতি মৌসুমী বায়ুর ওপর নির্ভরশীল।
২) ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব লেখো।
অথবা
ভারতের জলবায়ু দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু ও উত্তরপূর্ব মৌসুমী বায়ু দ্বারা কীভাবে প্রভাবিত হয়?
উত্তর :- ভারতের জলবায়ুতে মৌসুমী বায়ুর প্রভাব অপরিসীম। যেমন -
বৃষ্টিপাত :- ভারতের মোট বৃষ্টিপাতের ৯০ শতাংশ মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে হয়ে থাকে।
ঋতু পরিবর্তন :- মৌসুমী বায়ুর আগমন ও প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে ভারতে ঋতু পরিবর্তন সংঘটিত হয়।
আর্দ্র গ্ৰীষ্ম ও শুষ্ক শীতকাল :- দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু জলভাগের উপর দিয়ে আসায় গ্রীষ্মকাল আর্দ্র এবং উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু স্থলভাগ দিয়ে ফিরে যায়, ফলে ভারতে শীতকাল শুষ্ক হয়।
বৃষ্টিপাতের অসম বন্টন :- সারাদেশে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে সমান পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয় না।
বন্যা ও খরার সৃষ্টি :- মৌসুমী বায়ুর খামখেয়ালিপনার জন্য কোথাও বন্যা আবার কোথাও খরার সৃষ্টি হয়।
৩) ভারতের জনজীবনে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব আলোচনা করো।
উত্তর :- ভারতের মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর মৌসুমী বায়ুর প্রভাব অপরিসীম। যেমন -
কৃষিকাজ :- ভারতবাসীর প্রধান জীবিকা কৃষিকাজ মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ওপর নির্ভরশীল। মৌসুমী বৃষ্টি ভালো হলে কৃষকরা লাভবান হন। আবার বৃষ্টিপাত কম হলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হন।
পশুপালন :- যেখানে মৌসুমী বায়ুর ফলে কৃষিকাজের উপযোগী বৃষ্টি ঘটে না, সেখানে মানুষ পশুপালন করে থাকে।
কৃষিভিত্তিক শিল্প :- কার্পাস, পাট, চা, চিনি প্রভৃতি শিল্পের উন্নয়নে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের পরোক্ষ ভূমিকা রয়েছে।
অরণ্য :- ভারতের অত্যাধিক মৌসুমি বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে ঘন অরণ্যের সৃষ্টি হয়েছে।
উৎসব অনুষ্ঠান :- মৌসুমী বৃষ্টির সাথে ভারতের নানা রাজ্যে নবান্ন, ওনাম, বিহু -এই ধরনের নানা উৎসব পালিত হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন