আদরের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা, Rajesh Sir Tutorial - এ তোমাদের স্বাগত। আমরা তোমাদের সফলতায়, তোমাদের স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার নিয়ে তোমাদের পাশে থাকতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আজ এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ষষ্ঠ শ্রেণির " ইতিহাস" বিষয়ের ষষ্ঠ অধ্যায় " সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন" অংশটির একাধিক প্রশ্ন ও তার উত্তর। এই প্রশ্নোত্তর গুলি খুব ভালোভাবে করতে পারলে তোমাদের দ্বিতীয় সামেটিভ পরীক্ষায় এই অধ্যায় থেকে কোন অসুবিধা হবে না। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি স্কুলেই দ্বিতীয় সামেটিভ পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ের প্রশ্নোত্তর এখান থেকেই আসবে। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফলের জন্য তোমরা অবশ্যই এই প্রশ্নোত্তরগুলি খুব ভালোভাবে অনুশীলন করবে। ষষ্ঠ শ্রেণির প্রতিটি বিষয়ের প্রশ্নোত্তর পেতে তোমরা www.rajeshsir.in - এ খোঁজ করবে।
ষষ্ঠ শ্রেণির "ইতিহাস" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 6th History Question and Answer / ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস – " সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন" (ষষ্ঠ অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | West Bengal Class 6 History / ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস – ষষ্ঠ অধ্যায় " সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন" প্রশ্ন ও উত্তর | WBBSE Class 6th 'History' 6th Chapter Question and Answer / ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস (ষষ্ঠ অধ্যায়) "সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন" প্রশ্ন-উত্তর (সকল প্রশ্নোত্তর একসঙ্গে)/Class 6 "Itihas" sixth chapter, "samrajya vistar o shasan" questions and Answers / ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস বিষয়ের ষষ্ঠ অধ্যায় " সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন"।
বোর্ড :- পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ
শ্রেণি :- ষষ্ঠ শ্রেণি
বিষয় :- ইতিহাস
অধ্যায় :- ষষ্ঠ অধ্যায়
অধ্যায়ের নাম :- সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন।
** প্রতিটি প্রশ্নের মান -১ **
১) কবে থেকে অশোক স্তম্ভকে ভারতের জাতীয় প্রতীক হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে?
উত্তর :- ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ শে জানুয়ারি।
২) সম্রাজ্য বলতে কী বোঝায়?
উত্তর :- সাম্রাজ্য বলতে একটি বিরাট অঞ্চলকে বোঝায়। অনেকগুলি রাজ্যজুড়ে একটা বড় শাসন এলাকা হয়। সেই বড় শাসন এলাকাটাই সাম্রাজ্য।
৩) সম্রাট কাকে বলে?
উত্তর :- সাম্রাজ্য শাসন করেন যিনি, তিনিই সম্রাট।
৪) আলেকজান্ডার কে ছিলেন?
উত্তর :- গ্ৰিসের ম্যাসিডনের রাজা।
৫) আলেকজান্ডার কখন ভারত অভিযান করেন?
উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ৩২৭- ৩২৬ অব্দ নাগাদ।
৬) ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম সাম্রাজ্যের নাম কী?
উত্তর :- মৌর্য সাম্রাজ্য।
৭) পুরু কোথাকার রাজা ছিলেন?
উত্তর :- ঝিলাম ও চেনাব নদী দুটির মধ্যবর্তী অঞ্চলের।
৮) আলেকজান্ডারের কোথায় মৃত্যু হয়?
উত্তর :- ব্যাবিলনে।
৯) আলেকজান্ডার যখন ভারত অভিযান করেন তখন মগধের শাসক কারা ছিলেন?
উত্তর :- নন্দ রাজারা।
১০) শেষ নন্দ রাজাকে ছিলেন?
উত্তর :- ধননন্দ।
১১) মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর :- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।
১২) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজধানী কোথায় ছিল?
অথবা
মৌর্য বংশের রাজধানী কোথায় ছিল?
উত্তর :- পাটলিপুত্র।
১৩) আলেকজান্ডারের সেনাপতির নাম কী ছিল?
উত্তর :- সেলিউকাস নিকেটর।
১৪) অর্থশাস্ত্রের রচয়িতা কে?
উত্তর :- কৌটিল্য বা চাণক্য।
১৫) অর্থশাস্ত্রের মতে, রাষ্ট্রীয় শাসনকার্যের প্রধান কে?
উত্তর :- রাজা।
১৬) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের পর কে মৌর্য সম্রাট হন?
উত্তর :- বিন্দুসার।
১৭) মৌর্য বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে ছিলেন?
উত্তর :- সম্রাট অশোক।
১৮) কোন যুদ্ধ সম্রাট অশোকের জীবনকে প্রভাবিত করেছিল?
উত্তর :- কলিঙ্গ যুদ্ধ।
১৯) অশোক কার কাছে বৌদ্ধধর্মের দীক্ষা নেন?
উত্তর :- বৌদ্ধ ভিক্ষু উপগুপ্ত।
২০) মেগাস্থিনিসের লেখা বইটির নাম কী?
উত্তর :- ইন্ডিকা।
২১) সম্রাট অশোকের উপাধি কী ছিল?
উত্তর :- দেবানংপিয় পিয়দসি।
২২) মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
উত্তর :- বর্তমান বাংলাদেশের বগুড়া জেলায়।
২৩) প্রথম খোঁজখবর আনতে গুপ্তচর নিয়োগ করেন?
উত্তর :- মৌর্য সম্রাটরা।
২৪) মৌর্য আমলে প্রচলিত দুটি করের নাম লেখো।
উত্তর :- বলি এবং ভাগ।
২৫) অশোক কোথায় বলি কর ছাড় দিয়েছিলেন?
উত্তর :- গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনী গ্রামে।
২৬) আহার কাকে বলে?
উত্তর :- মৌর্য আমলে জেলা প্রশাসনকে আহার বলা হতো।
২৭) "অটবি" শব্দের অর্থ কী?
উত্তর :- বন।
২৮) আটবিক কাদের বলা হয়?
উত্তর :- যারা বনে বাস করে তাদের আটবিক বলা হয়।
২৯) শেষ মৌর্য সম্রাট কে ছিলেন?
উত্তর :- বৃহদ্রথ।
৩০) মৌর্যদের পর মগধে কাদের শাসন শুরু হয়?
উত্তর :- সুঙ্গ বংশের।
৩১) সুঙ্গ বংশের প্রধান শাসক কে ছিলেন?
উত্তর :- পুষ্যমিত্র এবং অগ্নিমিত্র।
৩২) কুষাণ সাম্রাজ্য কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর :- কুজুল কদফিসেস।
৩৩) কুষাণ সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ রাজা কে ছিলেন?
উত্তর :- প্রথম কনিষ্ক।
৩৪) কনিষ্কের রাজধানী কোথায় ছিল?
উত্তর :- পুরুষপুর বা পেশোয়ারে।
৩৫) কলিঙ্গের প্রথম শক্তিশালী রাজা কে ছিলেন?
উত্তর :- খারবেল।
৩৬) হাতিগুম্ফা শিলালেখ থেকে কোন রাজার কথা জানা যায়?
উত্তর :- কলিঙ্গরাজ খারবেল।
৩৭) সাতবাহন বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর :- সিমুক।
৩৮) সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক কে ছিলেন?
উত্তর :- গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী।
৩৯) গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর :- শ্রীগুপ্ত।
৪০) গুপ্তাব্দ গোনা কার আমল থেকে শুরু হয়?
উত্তর :- প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।
৪১) গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট কে ছিলেন?
উত্তর :- সমুদ্রগুপ্ত।
৪২) কার সময় থেকে গুপ্ত শাসকরা মহারাজাধিরাজ উপাধি নিয়েছিলেন?
উত্তর :- প্রথম চন্দ্রগুপ্ত।
৪৩) করদ রাজ্য কাকে বলে?
উত্তর :- সমুদ্রগুপ্তের সময়ে কয়েকটি রাজশক্তি সমুদ্রগুপ্তকে কর দিত। তাদের বলা হত করদ রাজ্য।
৪৪) কোন গুপ্ত সম্রাটের শকারি উপাধি ছিল?
উত্তর :- দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
৪৫) কার আমলে প্রথম রুপোর মুদ্রা চালু হয়?
উত্তর :- দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
৪৬) নালন্দা মহাবিহার কার আমলে স্থাপিত হয়েছিল?
উত্তর :- কুমার গুপ্ত।
৪৭) কোন গুপ্ত সম্রাট হুন আক্রমণ প্রতিহত করেন?
উত্তর :- স্কন্দগুপ্ত।
৪৮) এলাহাবাদ প্রশস্তিতে কোন রাজার কীর্তি বর্ণিত আছে?
উত্তর :- সমুদ্রগুপ্ত।
৪৯) এলাহাবাদ প্রশস্তি কার রচনা?
উত্তর :- হরিষেণ।
৫০) "এলাহাবাদ প্রশস্তি" কোন ভাষায় রচিত?
উত্তর :- ব্রাহ্মী লিপি এবং সংস্কৃত ভাষায়।
৫১) হরিষেণ কে ছিলেন?
উত্তর :- সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি।
৫২) গুপ্ত শাসনের কাঠামোই প্রধান কে ছিলেন?
উত্তর :- সম্রাট।
৫৩) গুপ্ত যুগে প্রদেশ গুলিকে কী বলা হত?
উত্তর :- ভুক্তি।
৫৪) গুপ্তযুগে প্রতিটি জেলা অঞ্চলগুলিকে কী বলা হত?
উত্তর :- পট্ট বা আহার।
৫৫) হর্ষবর্ধন কোন বংশের শাসক ছিলেন?
উত্তর :- পুষ্যভূতি বংশের।
৫৬) হর্ষবর্ধন কোথাকার রাজা ছিলেন?
অথবা
হর্ষবর্ধনের রাজধানী কোথায় ছিল?
উত্তর :- থানেসর।
৫৭) হর্ষবর্ধন কত খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন?
অথবা
কখন থেকে হর হর্ষাব্দ গোনা শুরু হয়?
উত্তর :- ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে।
৫৮) "আইহোল প্রশস্তি" কার রচনা?
উত্তর :- দ্বিতীয় পুলকেশীর সভাকবি রবি কীর্তি।
৫৯) হর্ষবর্ধনের উপাধি কী ছিল?
উত্তর :- সকলোত্তরপথনাথ এবং শিলাদিত্য।
৬০) "হর্ষচরিত" - এর রচয়িতা কে?
উত্তর :- বাণভট্ট।
৬১) সপ্তম শতকের প্রথম ভাগে কোন চিনা বৌদ্ধ ভিক্ষু ভারতে আসেন?
উত্তর :- সুয়ান জাং।
৬২) হুয়ান জাং -এর লেখা গ্রন্থটির নাম কী?
উত্তর :- সি-ইউ-কি।
৬৩) অশোক তাঁর সাম্রাজ্যে পশু হত্যা বন্ধ করেছিলেন কেন? *
উত্তর :- ধম্মের অনুসরণ করার জন্য।
৬৪) কুষাণ সম্রাটরা নিজেদের মূর্তি দেব কলে রাখতেন কেন? *
উত্তর :- তারা প্রজাদের সামনে নিজেদের দেবতার মতই সম্মানীয় বলে হাজির করতেন।
৬৫) গুপ্ত সম্রাটরা বড়ো বড়ো উপাধি নিতেন কেন?
উত্তর :- সম্রাটরা এর মাধ্যমে নিজেদের বিরাট ক্ষমতাকে তুলে ধরতেন।
৬৬) সুয়ান জাং চীন দেশ থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে এসেছিলেন কোন উদ্দেশ্যে? *
উত্তর :- বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে আরও পড়াশোনা করার জন্য।
৬৭) শকাব্দ কে প্রবর্তন করেন?
উত্তর :- কুষাণ সম্রাট কনিষ্ক।
৬৮) চন্দ্ররাজার স্তম্ভ কোথায় দেখতে পাওয়া যায়?
উত্তর :- দিল্লির কুতুবমিনারের কাছে।
৬৯) সুয়ান জাং কার রাজত্বকালে ভারতে আসেন?
উত্তর :- হর্ষবর্ধনের।
৭০) শকরাজ রুদ্রদামনের সম্পর্কে কোন শিলালিপি থেকে জানা যায়?
উত্তর :- জুনাগড় শিলালিপি।
৭১) ভারতের নেপোলিয়ন' কাকে বলা হয়?
উত্তর :- সমুদ্রগুপ্তকে 'ভারেতর নেপোলিয়ন' বলা হয়।
৭২) "ভারতের রক্ষাকারী" বলা হয় কোন্ গুপ্ত সম্রাটকে?
উত্তর :- গুপ্ত সম্রাট স্কন্দগুপ্তকে 'ভারতের রক্ষাকারী' বলা হয়।
**প্রতিটি প্রশ্নের মান ৩ অথবা ৪**
১) কলিঙ্গ যুদ্ধের ফলাফলের সঙ্গে অশোকের ধম্মের কী সম্পর্ক? ধম্ম তাঁর শাসনব্যবস্থাকে কতটা প্রভাবিত করেছিল? *
উত্তর :- কলিঙ্গ যুদ্ধ সম্রাট অশোকের জীবনে এক বিরাট পরিবর্তন নিয়ে আসে। কলিঙ্গ যুদ্ধের নারকীয় হত্যালীলা, স্বজনহারা মানুষের কান্না অশোকের জীবনে গভীরভাবে রেখা পাত করে। এই যুদ্ধের পর অশোক আর কোন যুদ্ধ করেননি। কলিঙ্গ যুদ্ধের পর তিনি শান্তিবাদী বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করেন এবং যুদ্ধ বিজয়নীতি ত্যাগ করে জনকল্যাণমূলক কর্মে নিজেকে নিয়োজিত করেন। মানুষ ও পশুপাখিদের ওপর হিংসা বন্ধের জন্য চেষ্টা করেন অশোক।
∆ মৌর্য বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের পর যুদ্ধনীতি ত্যাগ করে ধর্মনীতি দ্বারা জনগণকে একজোট করতে চেয়েছিলেন। বৌদ্ধ ধর্ম প্রচার করার জন্য তিনি তার নিজের পুত্র ও মেয়েকে পাঠান। তবে অশোকের ধম্ম বৌদ্ধ ধর্ম নয়। বাবা-মা ও গুরুজনদের প্রতি সম্মান এবং দয়া, দান ও সত্যকথন-এর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি প্রাণীহত্যা নিষিদ্ধ করেছিলেন। অশোক প্রজাদের নিজের সন্তান বলে মনে করতেন। এইভাবে ধম্মনীতি প্রয়োগের মাধ্যমে অশোক তাঁর সাম্রাজ্য তথা শাসনব্যবস্থাকে দৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
২) মৌর্য সম্রাটরা গুপ্তচর কেন নিয়োগ করতেন? *
উত্তর :- মৌর্য সম্রাটরাই প্রথম গুপ্তচর নিয়োগ করেছিলেন। গুপ্তচরদের মাধ্যমে সাম্রাজ্যের সব খবর সম্রাটের কাছে চলে আসতো। মৌর্য সম্রাটরা গুপ্তচর নিয়োগ করতেন তার কারণ গুলি হল -
ক) সাম্রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের খোঁজখবর সম্রাটের কাছে আনা।
খ) অচেনা, বিদেশি বা সন্দেহজনক লোকের উপর নজর রাখা।
গ) রাজকর্মচারী ও রাজপুত্রদের উপর নজর রাখা।
৩) মৌর্য সম্রাট ও গুপ্ত সম্রাটদের মধ্যে ক্ষমতা ও মর্যাদার তুলনা করো। *
উত্তর :- মৌর্য ও গুপ্ত সম্রাটদের ক্ষমতা ও মর্যাদার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য ছিল। মৌর্য সম্রাটরা ছিলেন অধিক কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার অধিকারী এবং তাদের প্রশাসন ছিল কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। অন্যদিকে, গুপ্ত সম্রাটরা তুলনামূলকভাবে কম কঠোর প্রশাসন ব্যবস্থা বজায় রেখেছিলেন এবং স্থানীয় শাসকদের কিছু ক্ষমতা দিয়েছিলেন। মৌর্য সম্রাটরা প্রজাদের কাছে দেবতার মতই সম্মানীয় ব্যক্তি হিসেবে নিজেদের তুলে ধরেন। অন্যদিকে গুপ্ত সম্রাট দেবতার সঙ্গে নিজেদের তুলনা করতেন।
* চিহ্নিত প্রশ্নগুলি অনুশীলনী প্রশ্নোত্তর।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন